শুক্রবার দুপুরে রাইটার্স বিল্ডিংয়ে হঠাৎই চলল গুলি। এই ঘটনায় মুহূর্তে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে। এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে এক পুলিশ কর্মীর। অবশ্য ওই পুলিশ কর্মী আত্মহত্যা করেছেন নাকি ভুল করে আচমকাই তাঁর বন্দুক থেকে গুলি চলেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনাটি ঘটেছে রাইটার্স বিল্ডিংসের ৬ নম্বর গেটের কাছে। ৬ নম্বর গেটের ভিতরে সাধারণ চেয়ার নিয়ে বসে থাকেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিকেল ৩ টে ৩৫ নাগাদ হঠাৎই গুলির শব্দ শোনা যায়। তা শুনে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা মহাকরণে। ছোটাছুটি পড়ে যায়। দেখা যায়, ৬ নম্বর গেটের কাছে এক পুলিশ কর্মী মাটিতে লুটিয়ে পড়ে রয়েছেন। রক্তে ভেসে যাচ্ছে চারিপাশ। পাশে পড়ে রয়েছে তাঁর
#Dalmaexcluded#elephant#comingacross5nonationalhighway#reachesjitushol#entersinaricemill#eatskuintalsrice🐘💫 pic.twitter.com/84ZZwNbYDE
— aamarsakal.com (@aamarsakal) July 3, 2020
সার্ভিস রিভলবার। প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকের দাবি, একটি গুলি নাকি ছিটকে দেওয়ালেও লেগেছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত না করে কিছুই বলা যাবে না। ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে লালবাজারের হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের পুলিশ কর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। গোটা জায়গা ঘিরে ফেলা হয়েছে। পুলিশ সুত্রে জানানো হয়েছে, কীভাবে গুলি চলেছে তা স্পষ্ট নয়। এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদও করছে পুলিশ।
শুক্রবার দুপুরে রাইটার্স বিল্ডিংয়ে হঠাৎই চলল গুলি। এই ঘটনায় মুহূর্তে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে। এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে এক পুলিশ কর্মীর। অবশ্য ওই পুলিশ কর্মী আত্মহত্যা করেছেন নাকি ভুল করে আচমকাই তাঁর বন্দুক থেকে গুলি চলেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনাটি ঘটেছে রাইটার্স বিল্ডিংসের ৬ নম্বর গেটের কাছে। ৬ নম্বর গেটের ভিতরে সাধারণ চেয়ার নিয়ে বসে থাকেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিকেল ৩ টে ৩৫ নাগাদ হঠাৎই গুলির শব্দ শোনা যায়। তা শুনে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা মহাকরণে। ছোটাছুটি পড়ে যায়। দেখা যায়, ৬ নম্বর গেটের কাছে এক পুলিশ কর্মী মাটিতে লুটিয়ে পড়ে রয়েছেন। রক্তে ভেসে যাচ্ছে চারিপাশ। পাশে পড়ে রয়েছে তাঁর সার্ভিস রিভলবার। প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকের দাবি, একটি গুলি নাকি ছিটকে দেওয়ালেও লেগেছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত না করে কিছুই বলা যাবে না। ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে লালবাজারের হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের পুলিশ কর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। গোটা জায়গা ঘিরে ফেলা হয়েছে। পুলিশ সুত্রে জানানো হয়েছে, কীভাবে গুলি চলেছে তা স্পষ্ট নয়। এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদও করছে পুলিশ।ফের কলকাতার বুকে আত্মঘাতী হলেন এক পুলিশকর্মী। মহাকরণে কর্মরত অবস্থায় নিজের সার্ভিস রাইফেল থেকে গুলি চালিয়ে আত্মঘাতী হন ওই পুলিশকর্মী। তাঁর নাম বিশ্বজিৎ কারক (৩৪)। তিনি কলকাতা পুলিশের ৫ম ব্যাটেলিয়নের কর্মী ছিলেন। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার দুপুর ৩টে ৩৫ মিনিট নাগাদ মহাকরণের ৬ নম্বর গেটে হঠাৎ গুলির শব্দ শুনে ছুটে আসেন অনেকে। দেখা যায়, রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন বিশ্বজিৎবাবু। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
লালবাজার থেকে ছুটে আসেন পুলিশকর্তারা। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয় ওই পুলিশকর্মীর দেহ। ঘটনার পরই সিল করে দেওয়া হয় ৬ নম্বর গেট। এটি আত্মহত্যা নাকি দুর্ঘটনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে, এখনও ওই পুলিশকর্মীর কাছ থেকে কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। তবে, তিনি নিয়মিত ওষুধ খেতেন বলে জানা গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুরে হঠাত করেই গুলির শব্দে কেঁপে ওঠে রাইটার্স বিল্ডিং। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে। এর মধ্যেই দেখা যায়, ৬ নম্বর গেটের সামনে পড়ে রয়েছে বিশ্বজিৎ কারকের দেহ।
তদন্ত শুরু হয়েছে। কথা বলা হয়েছে পরিবারের সঙ্গেও, ওই পুলিশকর্মী অবসাদে ভুগছিলেন কিনা তাও খতিয়ে দেখছেন আধিকারিকরা। ডিসি সেন্ট্রাল জানিয়েছেন, বিশ্বজিতের বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরে। তিনি কলকাতায় লেকটাউনে থাকতেন।