বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ছ’জনের। শনিবার বিকেলে মাঠে কাজ করার সময় ভরতপুরের তালগ্রামে তিনজনের মৃত্যু হয়। অন্য তিনজনের মৃত্যু হয় সাগরদিঘিতে। আহত হন আরও দু’জন। এ দিন সাগরদিঘির বিশ্বনাথপুর এলাকায় মাঠে কাজ করছিলেন পাঁচ দিনমজুর। বৃষ্টি এলে তাঁরা আশ্রয় নেন শ্যালো মেশিনের ঘরে। সেই সময় বাজ পড়লে মারা যান শিবনাথ মাহাতো(৫৫), সমর মণ্ডল (৩১) ও ভারতী মণ্ডল (৩৪)। মাঠে কাজ করার সময় ভরতপুরের তালগ্রামে বজ্রপাতে মৃত্যু হয় ইনতেয়াজ আলম (১৮), মতিচাঁদ আলি (৩৫) ও বড়গাছি গ্রামের শেফালি শেখের (৩৫)। মৃত অন্য দু’জনের বাড়ি আমলাই ও তালগ্রামে। আরও দু’জন আহত। শনিবার দুপুর থেকেই কয়েক দফায় দক্ষিণবঙ্গের
Inspiring stories from East Siang in Arunachal Pradesh and Barabanki in Uttar Pradesh. #MannKiBaat pic.twitter.com/i3GRhlekFU
— Narendra Modi (@narendramodi) June 28, 2020
জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুত্-সহ ঝড়বৃষ্টি হয়। এমনকী শহর কলকাতার উপর দিয়েও ঘণ্টায় ৮১ কিলোমিটার গতিবেগে ঝড় বয়ে গিয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবারও উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রসঙ্গগত, রাজ্য সহ সারা দেশে বজ্রপাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বেসরকারি কোম্পানির সহযোগিতায় বজ্রপাতের আগাম সতর্কতা জারির ব্যবস্থা করেছে ওড়িশা। যে কারণে তারা বজ্রপাতে মৃত্যু ৩১ শতাংশ কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে।