সুপার সাইক্লোন উম্পুনের নিখুঁত পূর্বাভাস দেওয়ায় মৌসম ভবনের প্রশংসা করলেন রাষ্ট্রপুঞ্জের বিশেষ এজেন্সি বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা। সংস্থার মহাসচিব ই মানায়েনকোভা মৌসম ভবনের ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্রকে পাঠানো চিঠিতে লিখেছেন, অনেক আগে থেকে সঠিক পূর্বাভাস দেওয়াতেই আরও বড় বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হয়েছে। এর আগে ২০১৩ সালে ঘূর্ণিঝড় পিলিনের নিখুঁত পূর্বাভাস দেওয়ায় একইভাবে প্রশংসিত হয়েছিলো ভারতীয় মৌসম ভবন।
@Javedakhtarjadu wins Richard Dawkins Award 2020 for critical thinking , holding religious dogma upto scrutiny,advancing human progress and humanist values. Awesome ❤️ https://t.co/tJy9CBDOzI
— Azmi Shabana (@AzmiShabana) June 7, 2020
অনেক আগে থেকেই সতর্কতা দেওয়ায় গভীর সমুদ্রে কোনও মৎস্যজীবীর মৃত্যু হয়নি। বোরো ধান যেটুকু বাঁচানো সম্ভব হয়েছে, তার পুরো কৃতিত্বই আবহবিদদের। পূর্বাভাস পেয়ে প্রশাসন তৎপরতা দেখানোয় কয়েক লাখ মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাই এড়ানো গিয়েছে বহু সংখ্যক মৃত্যুও। তবে জনতা পূর্বাভাসকে পুরোপুরি গুরুত্ব দিলে প্রায় ১০০ প্রাণহানিও দেখতে হত না বাংলাকে। পূর্বাভাসে বিশ্বাস রাখা জরুরি, সেটাই শিখিয়ে দিয়ে গেল উম্পুন। মৌসম ভবনের ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র বলেন, ‘আমাদের দেওয়া পূর্বাভাস প্রতিবেশী-সহ অনেক দেশের কাজে লেগেছে শুনে ভালো লাগছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা ও অন্যান্য এজেন্সির প্রশংসায় আমরা খুশি। আরও ভালো কাজ করার উৎসাহ পেলাম।’