ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, ইজরায়েল, জাপান, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া-সহ অনেক দেশেই করোনা ভ্যাকসিন তৈরি কাজ চলছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানচ্ছে, এখনও ১৩৫ রকমের কোভিড ভ্যাকসিন তৈরি হওয়ার পথে। তার মধ্যে কিছু ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ হয়েছে মানুষের শরীরে, কিছুর ট্রায়াল হয়েছে পশুদের শরীরে। প্রিক্লিনিকাল স্টেজে রয়েছে প্রায় ১২৫ রকমের ভ্যাকসিন। ডিসেম্বরের শেষে চিনের উহান শহর থেকে প্রথম করোনাভাইরাসের সংক্রমণের খবর ছড়িয়ে পড়ে।
এ কী পরিহাস! ভাবমূর্তি সচেতন @DinTri– র ও আইপ্যাকিকরণ হয়েছে। সারা জীবন ধরে অর্জিত ভাবমূর্তি কিভাবে এমন বন্দি হয়ে যায়? আমি অবশ্য গোপনীয়তা বজায় রাখার পক্ষে। না হলে অনেক ক্ষতি হতে পারে।(2/3)
— Governor West Bengal Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) June 13, 2020
জানুয়ারি থেকে এই ভাইরাসের সংক্রমণ চিনের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও ছড়াতে শুরু করে। ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিলে অতিমহামারীর চেহারা নেয় এই মারণ ভাইরাস। তবে এখনও অবধি এই ভাইরাসের সংক্রমণ রুখে দেওয়ার মতো ভ্যাকসিন বা টিকা বাজারে আসেনি। ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, আমেরিকার মোডার্না বায়োটেকনোলজি ফার্ম, জনসন অ্যান্ড জনসন যদিও ভ্যাকসিন আনার সম্ভাব্য সময় জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর রেখেছে। আশা করা হচ্ছে, এরমধ্যেই করোনা ভ্যাকসিন বাজারে এসে যাবে।