দেশজুড়ে করোনা মোকাবিলায় ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন রয়েছে। অবশ্য কেন্দ্র জানিয়েছিল ২০ এপ্রিলের পর থেকে লকডাউনে কিছু কিছু ছাড় মিলবে। সেই নির্দেশিকা মেনেই ধীরে ধীরে পরিষেবা স্বাভাবিক করার চেষ্টায় রয়েছে কেন্দ্র। একের পর এক ছাড় দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক পরিষেবাকে। শুক্রবার গভীর রাতে একটি নির্দেশিকা জারি করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে। পাড়ার দোকান থেকে শুরু করে সেলুন, দর্জির দোকান রয়েছে এই ছাড়ের আওতায়। পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকাতেও রেজিস্ট্রেশন থাকা সব দোকান খোলা যাবে।
৫পাতা বনাম ৫পাতা।মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপালের মধ্যে পত্রযুদ্ধ চরমে।হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন: আশীর্বাদ না অভিশাপ?আমেরিকায় হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন দেওয়া রোগীদের মৃত্যুর হার বেশি, বলছে গবেষণা।সফল হলে সেপ্টেম্বরেই ভারতে।ঘণ্টাখানেক সঙ্গে সুমন। রাত ৮টা #sangesuman #GKSS #CoronavirusPandemic 8pm pic.twitter.com/zxrC2qSsUq
— Sange Suman (@IamSumanDe) April 23, 2020
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, “যেসব দোকান শপস অ্যান্ড এস্ট্যাবলিশমেন্ট অ্যাক্টের আওতায় রেজিস্টারড, তারা যদি রেসিডেন্সিয়াল এলাকা ও বাজার এলাকায় হয়, তাহলে দোকান খোলা যাবে। কিন্তু শপিং মল বন্ধ থাকবে। ফলে সেখানে থাকা কোনও দোকান খোলা যাবে না। কোভিড ১৯ হটস্পট এলাকায় দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হয়নি। যেসব দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে সেখানে কর্মচারীদের ৫০ শতাংশ কাজ করতে পারবে। তাঁদের মাস্ক পরে থাকতে হবে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।” এছাড়াও শপিং মল ও সিনেমা হল বন্ধ থাকবে। যে এলাকায় দোকান-পাঠ খুব ঘিঞ্জি সেখানে খোলা যাবে না।জিম, স্পোর্টস কমপ্লেক্স, সুইমিং পুল, থিয়েটার, বার,অডিটোরিয়াম বন্ধ থাকবে। মদের দোকান, বুটিকের দোকান, সেটা যদি মলে হয়, তাহলে তা বন্ধ থাকবে।
Doctors and Police are the Real Heroes#IndoreDefeatsCorona pic.twitter.com/xqorfE5JQS
— Rajat Asoriya (@rajatasoriya) April 24, 2020
অন্যদিকে দিল্লির অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার জানিয়েছে, ২৭ এপ্রিল পরিস্থিতি পর্যালোচনার পরেই এই ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কেজরিওয়াল সরকারের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে একথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দিল্লিতে কোভিড ১৯ আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই এখনই কোনও ছাড় দিতে রাজি নয় রাজ্য সরকার। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের আধিকারিকরা এই মুহূর্তে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখছেন। সেই নিয়ে ২৭ এপ্রিল বৈঠক হবে। তারপরেই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।