জেলার মধ্যে ফনী ঘুর্নী ঝড়ে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ গোপীবল্লভপুর এক ব্লকের চুনঘাটি সংসদের হেঁসেলডিহি গ্রামে।

ঝাড়্গ্রাম জেলায় ভোট হাতে গোনা আর মাত্র সাত দিন। ভোটের আগে প্রচার ছেড়ে এক অন্য ভুমিকায় দেখা গেল ঝাড়্গ্রাম লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূলের প্রার্থী বিরবাহা সরেনকে। শুক্রবার ফণীর আক্রমণে জেলার বিভিন্ন জায়গায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষজনদের কাছে পৌঁছে গেলেন। শনিবার সামনে থেকে দেখলেন কিভাবে একটা সারা দিনের ঝড় বৃষ্টি গৃহহীন করেছে মানুষদের ।ভেঙে যাওয়া ঘরে, উড়ে যাওয়া চালে কতটা অসহায় হয়ে গিয়েছে মানুষ গুলি।তাই প্রচার ছেড়ে শনিবার ঝাড়্গ্রাম লোকসভা আসনের তৃণমূল প্রার্থী বিরবাহা সোরেন পৌছে গিয়েছিলেন ঝাড়গ্রাম ।

জেলার মধ্যে ফনী ঘুর্নী ঝড়ে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ গোপীবল্লভপুর এক ব্লকের চুনঘাটি সংসদের হেঁসেলডিহি গ্রামে।প্রশাসনিক সূত্রের খবর অনুযায়ী এই গ্রামে ফনীর ঝাপটে প্রায় পঁচিশটি ঘর তছনছ হয়ে গিয়েছে।গ্রামের বেশিরভাগ মানুষের ঠাঁই হয়েছিল ত্রাণ শিবিরে।শুক্রবার সেই খবর পেয়ে সন্ধ্যায় গ্রামে পৌছে ছিলেন বিরবাহা সোরেন ।এদিন শনিবার তিনি আবারও পৌছে যান সেই গ্রামে।গ্রামবাসীদের সাথে কথা বলেন।তাদের পাশে থাকার কথা বলেন।এদিন তার সাথে ছিলেন বিধায়ক চূড়ামনি মাহাতো, দুলাল মুর্মু, কোর

কমিটির সদস্য উজ্জ্বল দত্ত , জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি সত্যরঞ্জন বারিক সহ বিভিন্ন নেতৃত্ব ।গোপীবল্লভপুর এক ব্লকের এই গ্রাম থেকে তিনি বেড়িয়ে চলে যান আরো একটি দূর্গত ব্লকে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকে যান বিরবাহা সোরেন ।সেখানেও ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীদের সাথে কথা বলেন তিনি ।এদিন বিরবাহা সোরেন বলেন “এদিন কোন প্রচারে যাই নি ।বৃষ্টির কারনে বিভিন্ন গ্রামে বহু মানুষের ঘর, বাড়ির প্রচুর ক্ষতি হয়েছে ।আমি সেই সব গ্রামে গিয়েছিলাম ।গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেছি।গোপীবল্লভপুর এক ব্লকের চুনঘাটি গ্রামে এবং গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকে যেখানে মানুষ ক্ষতির সামনে পড়েছে সেখানে গিয়েছি।”

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন