নিজস্ব প্রতিনিধি : রাস্তার ধারে ছোট্ট একটা ‘সুইট পোট্যাটো’ দোকান । কিন্তু মালিক তো কেউ নেই। ক্রেতারা আসছেন ও নিজেদের পছন্দসই জিনিস বেছে নিয়ে ওই বাক্সেই টাকা দিয়ে চলে যাচ্ছেন। কিন্তু দোকান দার কোথায়? একি দোকান দারের জায়গায় একটা কুকুর বসে আছে। কিন্তু এটা কি করে হয়? এরকম দৃশ্য কী আপনারা আগে কোথাও দেখেছেন? সম্প্রতি নেট দুনিয়া এমনই একটি দোকানের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সম্প্রতি এ রকমই ঘটনার সাক্ষী থাকল স্যশ্যাল মিডিয়া।
犬の焼き芋屋さん行ってきたワン(涙)。
ケンちゃんなまらおとなしくてかわいかったワン(涙)。
顔近づけてくれてなでなでいっぱいさしてくれたワン(涙)。
久々にさわる獣毛の感触たまらんかったワン(涙)。
お芋最後の1個でギリ買えたワン(涙)。
なんまら甘くておいしかったワン(涙)。 ↓ pic.twitter.com/1g6dCPPyxa— 高木宣孝 (@hobby_space_jun) March 22, 2019
ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে আলুর দোকান। জাপানে অত্যন্ত বিখ্যাত শিবা ইনু প্রজাতির কুকুর। তার নাম কেন-কুন। তার বয়স মাত্র তিন বছর। কাউন্টারের ওপারে বসে সে বিক্রি করছে আলু। সকাল থেকে দায়িত্ব নিয়ে দোকান সামলায়। সারাক্ষণ কাউন্টারেই হাজির থাকে। তার চোখ ফাঁকি দিয়ে বিনা পয়সায় কেউ তুলে নিয়ে যেতে পারবে না একটাও। কেন-কুনের এই আলুর দোকান জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপে। তবে খরিদ্দাররাও দারুণ ভালোবাসেন কেন-কুনকে।
যেখানে কেন বসে থাকে তার পাশেই লাগানো আছে একটা সাইন বোর্ড। তবে এই দোকানের একটাই সমস্যা। দোকানদার কুকুর হওয়ার জন্য টাকা ফেরত দিতে পারে না সে। সে জন্য দোকানের পাশে একটা সাইন বোর্ড লেখা রয়েছে, ‘আমি কুকুর। তাই টাকা ফেরত দিতে পারব না।’ তাই আলু কেনার অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কেনা হয় কেন-কুনের খাবার। বাক্সে দিয়ে যান সুইট পোট্যাটোর নির্দিষ্ট দাম। জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের এই দোকান এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ছড়িয়ে পড়েছে কুকুর দোকানদারের ছবিও। ছোট্ট কুকুরের এমন কীর্তি দেখে বেজায় খুশি নেটিজেনরা।
সারাদিনে কাজে কোনও ফাঁকি দেয় না কেন-কুন। তার বদলে দিনের শেষে জোটে ইনামও। মাঝে মাঝেই খদ্দেররা তার জন্য নিয়ে আসেন নানান মুখোরোচক খাবার। তার পর সন্ধ্যাবেলায় মালিকের সঙ্গে হেঁটে বাড়ি ফিরে যায়।