করোমন্ডল এক্সপ্রেসের দূর্ঘটনা ও অন্তর্তদন্ত।

উড়িষ্যা ট্রেন দূর্ঘটনার এক সপ্তাহ অতিক্রান্ত। এখনও ট্রেনের ড্রাইভারের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি পায়নি তার পরিবার। তার স্বাস্থ্য ও মানসিক অবস্থা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পরিবার। কোথায় কিভাবে আছেন কোনো ধারণা নেই তাদের। ৪৯ বছর বয়সী গুননিধি মোহান্তি ও তার সহকারী ৩৬ বছর হাজারি কুমার বেহেরা সেদিনের দূর্ঘটনা গ্রস্ত করোমন্ডল এক্সপ্রেসের পাইলট এবং কো পাইলট ছিলেন। প্রায় দু সপ্তাহ আগের দূর্ঘটনায় করোমন্ডল এক্সপ্রেস বাহনাগা বাজার  স্টেশনে লুপ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা মালগাড়ীর উপর উঠে গিয়েছিল।
https://www.instagram.com/reel/CtBiNsZxJ1l/?igshid=MTBlZjE4YzMxOA==
২০২৩ সালের জুন মাসের ২ তারিখে সন্ধ্যা ৭ টা নাগাদ ৩ টি ট্রেনের একসঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সেদিন ১২৮৪১ করোমন্ডল এক্সপ্রেস বাহানগা বাজার স্টেশনে লুপ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মালগাড়ির সঙ্গে একই লাইনে পূর্ণ গতিতে চলতে থাকা গাড়িটি ঢুকে পরে। এর ফলে ২১ টি কোচ লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন হ'য়ে যায়। অন্য দিক দিয়ে ১২৮৬৪ এসএমভিটি বেঙালুরু হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস তার পূর্ণ গতিতে ছুটে আসছিল। তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষের ফলে ২৯২ জনের মৃত্যু হয় ও প্রায় ১১০০ জন আহত হন। দূর্ঘটনার কারণ হিসেবে বলা হয়  ইলেকট্রিক্যাল ইন্টারলকিং সিগন্যালের ত্রুটি। এখনও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হচ্ছে।
দূর্ঘটনার তদন্ত্বের দায়িত্ব  নিয়েছে সিবিআই।  সম্প্রতি রেলওয়ে সোরো সেকশনের সিগন্যালের জেইর ভাড়া নেওয়া বাড়ি সিল করে দিয়েছে। সুত্রে খবর তার ও তার পরিবারের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। জানা যাচ্ছে এদের কোনো গোপন জায়গায় নিয়ে গিয়ে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
#Trainaccident #coromandal # balasore #Odisha

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন