শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চিনের বিরুদ্ধে আরও দুটি কঠোর সিদ্ধান্ত জানালেন। প্রথমত, হংকং-এর বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেওয়া হবে। দ্বিতীয়ত এখন থেকে চিনের সব ছাত্রকে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হবে না। এর পাশাপাশি আমেরিকা ও ব্রিটেন যৌথভাবে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে অভিযোগ জানিয়েছে, হংকং-এ একটি অত্যন্ত বিতর্কিত নিরাপত্তা আইন জারি করতে চলেছে চিন। এর প্রতিক্রিয়ায় চিন বলেছে, হংকং-এর ব্যাপারে কোনও আন্তর্জাতিক মঞ্চে আলোচনা হওয়াই উচিত নয়।
Raised fundamental issue; Why should State and Centre fight ! In interview @bsindia with Ishita Ayan Dutt. A confrontational stance can only harm people @MamataOfficial. Farmers have lost 7000 crores -non adoption of PM-KISAN,health sector stressed-non adoption of AYUSHMAN BHARAT pic.twitter.com/tXUwp1mmBR
— Governor West Bengal Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) May 31, 2020
এর আগে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক বৈঠকে ট্রাম্প বলেছিলেন, হংকং-এর সঙ্গে বেশ কয়েকটি অন্যায্য আচরণ করেছে চিন। দীর্ঘকাল যাবৎ বিশ্বে ওই শহরটির একটি গৌরবের স্থান ছিল। কিন্তু ওই প্রাক্তন ব্রিটিশ উপনিবেশটি চিনের হাতে আসার পর থেকে তার সেই স্থানটি নষ্ট হতে বসেছে। ট্রাম্পের কথায়, “এই ব্যাপারটি হংকং, চিন তথা সারা বিশ্বের কাছেই এক ট্র্যাজেডি।” একইসঙ্গে ট্রাম্প জানান, আমেরিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছে। কারণ করোনা সংকটে চিনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে হু। অবশ্য সরাসরি জিংপিং-এর বিরুদ্ধে নিশ্চুপ রয়েছেন ট্রাম্প।