হাসপাতালে চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয় জানতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডাক্তার শুভদীপ ভূঁইয়া পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া থানার মেচোগ্রামে বড়মা হাসপাতালে পরিদর্শনে এলেন। হাসপাতালের চিকিৎসক আছে কিনা, লজিস্টিক সাপোর্ট ঠিকঠাক আছে কিনা, যারা চিকিৎসা নিচ্ছে তাদের রেকর্ডটা ঠিকঠাক মেন্টেন হচ্ছে কিনা, সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সমস্ত বিষয় নিয়ে খোঁজখবর নেন হু র প্রতিনিধি। বড়মা হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নিতাই চন্দ্র মন্ডল বড়মা হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
पिछले एक महीने के #lockdown के बावजूद #Covid_19 के कुल 3.84 lacs tests में करोना +ve लोगों का प्रतिशत ~3.5 times बढ़ा है। Fatality is up from 4 to 543!
Till Mar 20th
Tests – 14876; Positive – 1.33%Mar 20 to April 19th
Tests – 3.69 lacs; Positive – 4.72%We are #NotOutofWoods pic.twitter.com/COu8Uuv2G8
— Prashant Kishor (@PrashantKishor) April 20, 2020
পাঁশকুড়ার বড়মা হাসপাতাল 14 জন করোনাভাইরাস পজিটিভ নিয়ে ভর্তি হয়েছিল। গতকাল পর্যন্ত 10 জন কে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা প্রত্যেকেই করোনা আক্রান্ত থেকে সুস্থ হয়েছে। এখন চারজন ভর্তি রয়েছে। এই চারজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। প্রথমবার এ নেগেটিভ আসে। পরে আবারো নমুনা পাঠানো হয়েছে এই চারজনের।আগামীকাল নেগেটিভ এলে ছেড়ে দেওয়া হবে এমনটাই জানালেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নিতাই চন্দ্র মন্ডল। তিনি আরো জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক, এবং রাজ্য সরকারের গাইডলাইন সঠিকভাবে মানার কারণেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সাফল্য অনেকটাই পাওয়া গিয়েছে। ফলে তমলুক এলাকায় যে কয়েকজনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গিয়েছিল তারপরে ও এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ছড়িয়ে পড়েনি করোনা ভাইরাস।