১৯১২ সালের ১৪ই এপ্রিল টাইটানিক জনসমক্ষে এসেছিল এবং আটলান্টিক মহাসাগরের গর্ভে ডুবে গিয়েছিল। মোটামুটি ২২০০ জন জাহাজে ছিলেন, তার মধ্যে প্রায় ১৫০০ জনের সলিল সমাধি ঘটেছিল। তৃতীয় শ্রেনীর কামরার মানুষ ও জাহাজের কর্মচারী দের বেশিরভাগের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছিল। মাত্র ৭০৬ জন বেঁচে ফিরেছিলেন।
সম্প্রতি টাইটানিকের প্রচুর থ্রি ডি ছবি তোলা হয়েছে। ৭১০ জন তৃতীয় শ্রেনীর কামরার এবং ৭০০ জন জাহাজের কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছিল। জাহাজটি সাউদাম্পটন থেকে ইংল্যান্ড যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি হিমবাহের চূড়ায় ধাক্কা লেগে জাহাজে জল ঢুকতে শুরু করে। জলে ভাসার তিনদিনের মধ্যে ১৫ ই এপ্রিল ১৯১২ খৃষ্টাব্দের মাঝরাত ২:২০ মিনিটে হিমবাহে ধাক্কা লাগে এবং জাহাজ টি ডুবতে শুরু করে।
https://twitter.com/USCGNortheast/status/1671372008758624260?t=HrhZFwHwMTm09dTvnkX9dg&s=19
ওসান গেট এক্সপিডিসন দ্বারা টাইটানিক সাবমার্সেবলের চিরুনি তল্লাশি চলছে। সম্প্রতি নিমজ্জিত টাইটানিকের কোনো অংশ থেকে একটা শব্দ ভেসে আসছে, যা কিনা এখনও পর্যন্ত অনাবিষ্কৃত। নিরন্তর খোঁজ চালানোর পরেও শব্দের উৎস খুঁজে বার করা যাচ্ছে না।
৪০০ মাইল এলাকা জুড়ে ১২,৬০০ ফুট সমুদ্রের গভীরে শব্দের ও সাবমেরিনের তল্লাশি চলছে। ডিসকভারি চ্যানেল ও আরএমএস টাইটানিক নামের সংস্থা গুলি অসংখ্য ছবি তুলে যাচ্ছে এবং বিশাল এলাকা জুড়ে কাজ করে যাচ্ছে। দক্ষিণ পূর্ব কানাডার উপকূলে অ্যাডভেঞ্চার কারীর একটি দলের সাবমেরিন ৫ জন সদস্য সহ নিখোঁজ হয়ে গিয়েছে। তবে দলের সদস্য সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হয়নি, এবং সাবমেরিন টিও উদ্ধার হয়নি।
অনুসন্ধানের দ্বিতীয় দিনেও শব্দ শোনা গেছে। এখন অনুসন্ধান কারী দল শব্দ লক্ষ্য করে আরও গভীর তল্লাশি চালাচ্ছে।
#titanic #atlanticocean #titanicsubmercible